Deen Commerce

লিভাইস জিন্সের পিছনে সেলাই করা ট্রেডমার্ক ‘দুই ঘোড়ার টানের মাঝে একটি অক্ষত জিন্স’ এই লোগোটি জিন্সপ্রেমী সবার কাছে পরিচিত। কিন্তু তা কতটা বাস্তবসম্মত? এই প্রশ্ন তুলেছিলেন হাওয়াইয়ের এক স্টোর ম্যানেজার […]

জিন্স আমাদের কমফোর্টের সাথী, এ আমরা সবাই জানি। কিন্তু আপনি কি জানেন, আপনি একটি জিন্স ক্রয় করে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতে বিস্ময়কর অবদান রাখছেন? ডেনিম উৎপাদনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো তুলা।

সদ্য ক্রয়কৃত ডেনিম জিন্স পরার সময় একটা রোমাঞ্চকর অনুভূতি কাজ করে। কিন্তু নতুন জিন্স তুলনামূলক শক্ত হওয়ার কারণ কি? ইতিহাস বলে, এটি জিন্সের সংরক্ষণ ও ফিউচার কমফর্ট নিশ্চিত করার একটি

ডেনিমের এই চিরচেনা নীল রঙ ডেনিমের প্রাথমিককাল থেকেই সরবরাহ করে আসছে এক ধরণের উদ্ভিদ; যার নাম ইন্ডিগোফেরা টিঙ্কটোরিয়া। কিন্তু এই সমুদ্র নীল ডেনিমের রঙের আরেকটি আশ্চর্য উৎস রয়েছে, যা কিনা

“চন্দ্রভ্রমণে জিন্স পরা যায় নাকি?” কিন্তু পরেছিলেন অ্যাপোলো-১৪ মিশনের মহাকাশচারী অ্যালন শেপার্ড! যার হাত ধরে ডেনিম করেছে মহাকাশজয়। ১৯৭১ সালে অ্যাপোলো-১৪ মিশনে সবার লক্ষ্য যখন চন্দ্রজয়, শেপার্ড ভাবলেন অন্যকিছু। তিনি

১৯৫০ দশকের কথা।ভিয়েতনাম বিদ্রোহের পর জিন্সকে যুববিদ্রোহী ও যুবঅপরাধীর প্রতীক হিসেবে দেখতে শুরু করে বয়োজোষ্ঠ সমাজ। এতে তৎকালীন সমাজে জিন্স পরার বিরুদ্ধে অনেক প্রতিষ্ঠান ও এলাকা নিষেধাজ্ঞা জারি করে। কিন্তু

যদিও ডেনিম অনেক রঙে রঞ্জিত হয় তবে পৃথিবীর প্রথম জিন্স প্যান্টটি শুধুমাত্র নীল রঙে তৈরি করা হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে, জিন্স শুধুমাত্র শ্রমিক এবং পরিশ্রমী লোকেরা পরতেন। তাদের জামাকাপড় দ্রুত ময়লা হয়ে

২০১৭ সালে কানাডার আলবের্তা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় জানা যায়, সপ্তাহে তো নয়ই, মাসেও একবার জিন্স ধোয়া উচিত নয়। এতে ডেনিম প্যান্টের আয়ু কমতে থাকে। গবেষকদের তথ্যমতে, টানা ১৫ মাস ব্যবহারের